ইসলামে নারীকে কখনই স্বামীর সংসারে তাঁর শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়দের সেবা
করতে বাধ্য করা হয় নি। এটা তার ওপর ফরজ নয়। তাই স্ত্রীকে শ্বশুর শাশুড়ি বা
ননদের সেবা করতেই হবে, এমন শর্তারোপ করা দ্বীনদারি নয়।
শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ হাফিযাহুল্লাহ বলেছেন এটা একজন নারীর জন্য মুস্তাহাব। এটা এক প্রকার মানবতা প্রদর্শন আর অন্যের চোখে নিজের সম্মান বাড়িয়ে তোলা। একই মত আরো অনেক 'উলামাই দিয়েছেন।
তাই স্বামীর উচিৎ হবে না স্ত্রীকে তার পিতা মাতার সেবা করতে বাধ্য করা। অন্যদিকে স্ত্রীর উচিৎ স্বামীর প্রতি ও তার পিতামাতার প্রতি ইনসানিয়াত প্রদর্শন করা। এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি না করা। অনেক ক্ষেত্রে সুপ্ত নারীবাদের আবেগে অনেকেই মনে করেন স্বামীর গৃহে সেবা না করাটাই হল ইসলামিক। অনেকেই ইদানিং বলে বেড়ান যে স্বামীগৃহের সেবা করা একটা দাসত্ব, বাঙালি নারীদের "ধর্মের নামে" এইসব করিয়ে অত্যাচার করা হচ্ছে, সঠিক ইসলাম হল এইসব না করা- এই ধরণের কথাবার্তা সন্দেহাতীতভাবে ফাঁকা বুলি।
শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ হাফিযাহুল্লাহ বলেছেন এটা একজন নারীর জন্য মুস্তাহাব। এটা এক প্রকার মানবতা প্রদর্শন আর অন্যের চোখে নিজের সম্মান বাড়িয়ে তোলা। একই মত আরো অনেক 'উলামাই দিয়েছেন।
তাই স্বামীর উচিৎ হবে না স্ত্রীকে তার পিতা মাতার সেবা করতে বাধ্য করা। অন্যদিকে স্ত্রীর উচিৎ স্বামীর প্রতি ও তার পিতামাতার প্রতি ইনসানিয়াত প্রদর্শন করা। এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি না করা। অনেক ক্ষেত্রে সুপ্ত নারীবাদের আবেগে অনেকেই মনে করেন স্বামীর গৃহে সেবা না করাটাই হল ইসলামিক। অনেকেই ইদানিং বলে বেড়ান যে স্বামীগৃহের সেবা করা একটা দাসত্ব, বাঙালি নারীদের "ধর্মের নামে" এইসব করিয়ে অত্যাচার করা হচ্ছে, সঠিক ইসলাম হল এইসব না করা- এই ধরণের কথাবার্তা সন্দেহাতীতভাবে ফাঁকা বুলি।
একটি চমৎকার হাদীস রয়েছে বুখারীর 'ভরন পোষণ' বাব এর ৫৪৬৭ নাম্বার হাদীসে।
জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, সাতটি বা (বর্ণনাকারীর সন্দেহ) নয়টি মেয়ে রেখে আমার পিতা ইন্তিকাল করেন। তারপর আমি এক বিধবা মহিলাকে বিয়ে করি। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে জিজ্ঞেস করলেনঃ জাবির! তুমি বিয়ে করেছ? আমি বললামঃ হ্যাঁ। তিনি তারপর জিজ্ঞেস করলেনঃ কুমারী বিয়ে করেছ না বিধবা? আমি বললামঃ বিধবা! তিনি বললেনঃ কুমারী করলে না কেন? তুমি তার সাথে খেলতে, সেও তোমার সাথে খেলত। তুমিও তাকে হাসাতে, সেও তোমাকে হাসাতো।
[জাবির (রাঃ) বলেনঃ] আমি তাঁকে বললাম, অনেকগুলো কন্যা সন্তান রেখে ‘আবদুল্লাহ্ (আমার পিতা) মারা গেছেন, তাই আমি ওদের-ই মত কুমারী মেয়ে বিয়ে করা পছন্দ করিনি। আমি এমন মেয়েকে বিয়ে করলাম, যে তাদের দেখাশোনা করতে পারে তাদের ভুলত্রুটি শুধরাতে পারে। তিনি বললেনঃ আল্লাহ তোমাকে বরকত দিন অথবা বললেনঃ উত্তম (খাইর)!
========================================================
আল্লাহ আমাদের মধ্যমপন্থা অনুসরণের তাউফীক দিন!
collected
জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, সাতটি বা (বর্ণনাকারীর সন্দেহ) নয়টি মেয়ে রেখে আমার পিতা ইন্তিকাল করেন। তারপর আমি এক বিধবা মহিলাকে বিয়ে করি। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে জিজ্ঞেস করলেনঃ জাবির! তুমি বিয়ে করেছ? আমি বললামঃ হ্যাঁ। তিনি তারপর জিজ্ঞেস করলেনঃ কুমারী বিয়ে করেছ না বিধবা? আমি বললামঃ বিধবা! তিনি বললেনঃ কুমারী করলে না কেন? তুমি তার সাথে খেলতে, সেও তোমার সাথে খেলত। তুমিও তাকে হাসাতে, সেও তোমাকে হাসাতো।
[জাবির (রাঃ) বলেনঃ] আমি তাঁকে বললাম, অনেকগুলো কন্যা সন্তান রেখে ‘আবদুল্লাহ্ (আমার পিতা) মারা গেছেন, তাই আমি ওদের-ই মত কুমারী মেয়ে বিয়ে করা পছন্দ করিনি। আমি এমন মেয়েকে বিয়ে করলাম, যে তাদের দেখাশোনা করতে পারে তাদের ভুলত্রুটি শুধরাতে পারে। তিনি বললেনঃ আল্লাহ তোমাকে বরকত দিন অথবা বললেনঃ উত্তম (খাইর)!
========================================================
আল্লাহ আমাদের মধ্যমপন্থা অনুসরণের তাউফীক দিন!
collected
No comments:
Post a Comment
Plz spread this word to your friends