সত্যি কথা বলতে কি দুনিয়াবি সব কিছু সবসময় ঠিকঠাক রেখে পালন করার মত
ধর্ম ইসলাম না। ইসলামের অনুশাসন মেনে চলতে গেলে আপনি দেখবেন জীবনের পদে পদে
সংঘর্ষ হচ্ছে। তখন আপনাকে কিছু ছাড় দিতেই হবে- হয়ত আপনার দ্বীনে বা
দুনিয়াদারীতে। তবে এক সময় কিন্তু আল্লাহর রহমতে আল্লাহ খুব সহজ করে দেন।
আল্লাহ একেক মানুষকে একেক ভাবে পরীক্ষা করে থাকেন। কাউকে সম্পদ দ্বারা, কাউকে পরিবার দ্বারা, কাউকে তার চাকরি দ্বারা।
যেমন আমি অনেক বোন ভাইকে দেখেছি যারা ইসলাম মানার শুরুতেই প্রবল পারিবারিক বাধার সম্মুখীন হয়েছে। হয়ত খুব বেসিক ব্যাপারে যেমন দাঁড়ি রাখা নিয়ে বা হিজাব পড়া বা তাখনুর উপর প্যান্ট পড়া নিয়ে। আমি অনেক বোনের ব্যাপারে জানি যাদের পড়ালেখা পর্যন্ত ছেড়ে দিতে হয়েছে, জাস্ট বাবা মায়ের ইগোর কারণে, যে তারা তাদের মেয়েকে বোরখা পড়ে ঘর থেকে বেরুতে দেবেনা।
আবার অনেক ভাইকে দেখেছি সুদের চাকরি ছাড়বে কিনা এই নিয়ে দোদুল্যমান অবস্থায় পড়ে যেতে। আর কাউকে দেখেছি দ্বীনের দাওয়াত পেয়েই অনেক বড় বড় চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন।
আলহামদুলিল্লাহ যেসকল ভাই বোনেরাই তাদের বিশ্বাসের প্রতি অটল ছিল তাদের কাউকেই আমি অন্তত দুনিয়ার দৃষ্টিতেও বঞ্চিত হতে দেখিনি আর আখিরাতের পুরস্কার আল্লাহর হাতে।
যেমন এক ভাই ইসলামে এসে তাঁর অনেক দিনের গার্লফ্রেন্ডকে ইসলাম বোঝাতে চেয়েছিল এবং বলে দিয়েছিল যেহেতু ইসলামে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রাখা যাবেনা, তাই তাদের উচিত বিয়ে করে ফেলা। কিন্তু সেই মেয়ে তখন এসব পাত্তা না দিয়ে তাকে পরিত্যাগ করে। প্রায় ১০ বছর আগের কথা। এখন সেই ভাইয়ের খুব ভাল জায়গায় বিয়ে হয়েছে অনেক সন্তান সন্ততি নিয়ে ভালই আছে।
অনেক জনকে চিনি যারা ব্যাংক বা হারামযুক্ত পেশা ছেড়ে দিয়ে সাময়িকভাবে সমস্যায় জর্জরিত হয়ে গিয়েছিল। আল্লাহর কসম আমি দেখেছি তাদের প্রত্যেকই এখন অনেক ভাল আছে, এমনকি তাদের কলিগদের তুলনাতেও।
এক বোনের কথা জানি যে পড়া কন্টিনিউ করতে পারেনি হিজাবের কারণে। এখন জানি তিনি মাল্যশিয়াতে স্বামীর সাথে মাস্টার্স করতে গিয়েছেন।
আর যেসকল ভাইবোনেরা শুরুতেই ছাড় দিয়ে দিয়েছেন তাদের দুনিয়াবি পরীক্ষাতে, তারা কিন্তু আর সেভাবে দ্বীনের পথে চলতে পারেনি। তারা ভেবেছিলেন আস্তে আস্তে ঠিক করে নেবেন।
অন্তত আমার অভিজ্ঞতাতে আমি এমন দেখিনি যে দ্বীনও বাঁচবে আবার দুনিয়াও ঠিক থাকবে এমন ব্যালেন্স কেউ করতে পেরেছেন।
আল্লাহর কারণে যদি আপনি ত্যাগ স্বীকার করে থাকেন ইনশাল্লাহ নিশ্চিত থাকুন আখিরাতে তো অবশ্যই দুনিয়াতেই আল্লাহ আপনাকে তাঁর রহমতে ভরে দেবেন এবং এমন ভাবে দেবেন আপনি আশ্চর্য হয়ে যাবেন।
কালেক্টেড
আল্লাহ একেক মানুষকে একেক ভাবে পরীক্ষা করে থাকেন। কাউকে সম্পদ দ্বারা, কাউকে পরিবার দ্বারা, কাউকে তার চাকরি দ্বারা।
যেমন আমি অনেক বোন ভাইকে দেখেছি যারা ইসলাম মানার শুরুতেই প্রবল পারিবারিক বাধার সম্মুখীন হয়েছে। হয়ত খুব বেসিক ব্যাপারে যেমন দাঁড়ি রাখা নিয়ে বা হিজাব পড়া বা তাখনুর উপর প্যান্ট পড়া নিয়ে। আমি অনেক বোনের ব্যাপারে জানি যাদের পড়ালেখা পর্যন্ত ছেড়ে দিতে হয়েছে, জাস্ট বাবা মায়ের ইগোর কারণে, যে তারা তাদের মেয়েকে বোরখা পড়ে ঘর থেকে বেরুতে দেবেনা।
আবার অনেক ভাইকে দেখেছি সুদের চাকরি ছাড়বে কিনা এই নিয়ে দোদুল্যমান অবস্থায় পড়ে যেতে। আর কাউকে দেখেছি দ্বীনের দাওয়াত পেয়েই অনেক বড় বড় চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন।
আলহামদুলিল্লাহ যেসকল ভাই বোনেরাই তাদের বিশ্বাসের প্রতি অটল ছিল তাদের কাউকেই আমি অন্তত দুনিয়ার দৃষ্টিতেও বঞ্চিত হতে দেখিনি আর আখিরাতের পুরস্কার আল্লাহর হাতে।
যেমন এক ভাই ইসলামে এসে তাঁর অনেক দিনের গার্লফ্রেন্ডকে ইসলাম বোঝাতে চেয়েছিল এবং বলে দিয়েছিল যেহেতু ইসলামে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রাখা যাবেনা, তাই তাদের উচিত বিয়ে করে ফেলা। কিন্তু সেই মেয়ে তখন এসব পাত্তা না দিয়ে তাকে পরিত্যাগ করে। প্রায় ১০ বছর আগের কথা। এখন সেই ভাইয়ের খুব ভাল জায়গায় বিয়ে হয়েছে অনেক সন্তান সন্ততি নিয়ে ভালই আছে।
অনেক জনকে চিনি যারা ব্যাংক বা হারামযুক্ত পেশা ছেড়ে দিয়ে সাময়িকভাবে সমস্যায় জর্জরিত হয়ে গিয়েছিল। আল্লাহর কসম আমি দেখেছি তাদের প্রত্যেকই এখন অনেক ভাল আছে, এমনকি তাদের কলিগদের তুলনাতেও।
এক বোনের কথা জানি যে পড়া কন্টিনিউ করতে পারেনি হিজাবের কারণে। এখন জানি তিনি মাল্যশিয়াতে স্বামীর সাথে মাস্টার্স করতে গিয়েছেন।
আর যেসকল ভাইবোনেরা শুরুতেই ছাড় দিয়ে দিয়েছেন তাদের দুনিয়াবি পরীক্ষাতে, তারা কিন্তু আর সেভাবে দ্বীনের পথে চলতে পারেনি। তারা ভেবেছিলেন আস্তে আস্তে ঠিক করে নেবেন।
অন্তত আমার অভিজ্ঞতাতে আমি এমন দেখিনি যে দ্বীনও বাঁচবে আবার দুনিয়াও ঠিক থাকবে এমন ব্যালেন্স কেউ করতে পেরেছেন।
আল্লাহর কারণে যদি আপনি ত্যাগ স্বীকার করে থাকেন ইনশাল্লাহ নিশ্চিত থাকুন আখিরাতে তো অবশ্যই দুনিয়াতেই আল্লাহ আপনাকে তাঁর রহমতে ভরে দেবেন এবং এমন ভাবে দেবেন আপনি আশ্চর্য হয়ে যাবেন।
কালেক্টেড
No comments:
Post a Comment
Plz spread this word to your friends