ধ্বংস হোক এদেশের সব সেক্যুলার মিডিয়া গুলো।
কফিনে শেষ পেরেক আমাদের তো সেদিনই ঠোকা হয়ে গেছে যেদিন এদেশীয় মিডিয়া কুফফারদের ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে আমাদের ব্রেন ওয়াশ করে আমাদেরকে জংঙ্গীর সংজ্ঞা মুখস্থ করিয়েছে!
আপনার সন্তান কি হঠাৎ করে নামাজ পড়া শুরু করে দিয়েছে?
দাড়ি কামানো বা ট্রিম করা দাড়িকে কি ছেড়ে দিয়েছে? হঠাৎ কি আপনার সন্তান বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুদের ইগ্নোর করছে?
আপনার সন্তান কি গান শোনা, টিভিতে আইটেম সং দেখা বাদ দিয়েছে? মাসে দুইবার বিউটি পার্লারে যাওয়া আপনার মেয়েটি কি হঠাৎ কালো কাপড়ে ঢেকে নিয়েছে,গায়রে মাহরামদের সাথে লুকোচুরি খেলা শুরু করে দিয়েছে? আপনার সন্তান কি ইদানীং গানের বদলে কিসব(!) আলেমদের লেকচার শুনছে?
হুমায়ুন, মিলনেদের বস্তা পঁচা প্রেমের উপন্যাস বাদ দিয়ে কুরআন হাদিস আর তাফসির নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে?
উপরের প্রশ্ন গুলোর উত্তর যদি হয় হ্যাঁ -তাহলে আপনার সর্বনাশের ষোলকলা পূর্ণ হয়ে গেছে! আপনার ছেলে- মেয়ে, ভাই-বন্ধু, বোন-বান্ধবী যেই হোক সে তো জঙ্গী হয়ে গেছে কিংবা পোটেনশিয়াল জংগী!
এই টাইপের লিখা এদেশীয় সাংবাদিক নামক জানোয়ার গুলো আমাদের পাতে তুলে দিয়েছে আর আমরা তা বাছ-বিছার না করেই গিলে খেয়েছি। চিন্তা করুন, মিডিয়া দ্বারা আমরা কতটা প্রভাবিত! মিডিয়া আমাদের মগজ কিভাবে ধোলাই করেছে!
আরে গান না শুনলে জঙ্গি? মেয়ে বন্ধু না থাকলে জঙ্গি?মসজিদে নিয়মিত হাজিরা দিলে জঙ্গী?
মুসলমানের ছেলে নিজের পাপের অনুশোচনা করে তওবা করে যে আল্লাহরর দিকে ফিরে আসবে তারো ও উপায় নেয় । তাকে জঙ্গি ট্যাগ খেতে হবে। এই জঙ্গি ফিল্টারে সব সাহাবী(রাঃ) আটকে যাবেন; তাঁদের কোণ মেয়ে বন্ধু ছিলনা,তাঁরা মুভি সিরিয়ালও দেখতেন না।'
লা হাওলা ওয়ালা.....
ইসলামের অনুশাসন মেনে চলা তরুণ-তরুনীদেরকে জন্য যেনো দিন দিন দুনিয়াটা সংকুচিত হয়ে আসছে! কিছুদিন আগে ফে'বুকে দেখলাম মুখে শুধুমাত্র দাড়ি দেখে পুলিশ শিবির বলে গ্রেফতার করে তুলে নিয়ে গেছে! চিন্তা করা যায় একটা মুসলিম সমাজ ব্যবস্থা কতটা কলুষিত হলে, শুধু মাত্র দাড়ি রাখার অপরাধে গ্রেফতার হতে হয়, রোষানলের স্বীকার হতে হয়! কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠো আবদ্ধ হতে হয়।
বাংলাদেশে দাড়ি রাখা নিষিদ্ধ? এটা কি ইসলামের বিধান নয়?আল্লাহর রাসুলের কি দাড়ি ছিল না? তিনি কি আমাদের দাড়িকে ছেড়ে দিতে আদেশ করে যান নাই? এদেশে কেন দাড়ি রাখা ছেলেটির দিকে আড়চোখে দেখা হয়?কেন দাঁড়ি রাখলে জঙ্গী,শিবির ট্যাগ খেতে হয়?
কেন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়াতেও ইসলামকে শুধুমাত্র সপ্তাহে একবার জুমার সালাতে হাজিরা দেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়?
আল্লাহ আযযা ওয়া যাল দ্বীনকে শেষ সম্বল হিসেবে আকঁড়ে ধরে বেঁচে থাকতে চাওয়া যুবক যুবতীদের জন্য সহজ করে দিন। আমাদেরকে সেই সব পূর্বসূরিদের সাথে একত্রিত করুন যারা এক মূহুর্তের জন্য ও দ্বীন থেকে সরে যায়নি, তাগুতের সাথে আপোষ করেন নি। তাগুতের রক্তচক্ষু,চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে যারা অবিরাম কাঁটাযুক্ত এই ফিত্মাময় পথে হেঁটে গিয়েছে........
CP from Dawah
কফিনে শেষ পেরেক আমাদের তো সেদিনই ঠোকা হয়ে গেছে যেদিন এদেশীয় মিডিয়া কুফফারদের ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে আমাদের ব্রেন ওয়াশ করে আমাদেরকে জংঙ্গীর সংজ্ঞা মুখস্থ করিয়েছে!
আপনার সন্তান কি হঠাৎ করে নামাজ পড়া শুরু করে দিয়েছে?
দাড়ি কামানো বা ট্রিম করা দাড়িকে কি ছেড়ে দিয়েছে? হঠাৎ কি আপনার সন্তান বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুদের ইগ্নোর করছে?
আপনার সন্তান কি গান শোনা, টিভিতে আইটেম সং দেখা বাদ দিয়েছে? মাসে দুইবার বিউটি পার্লারে যাওয়া আপনার মেয়েটি কি হঠাৎ কালো কাপড়ে ঢেকে নিয়েছে,গায়রে মাহরামদের সাথে লুকোচুরি খেলা শুরু করে দিয়েছে? আপনার সন্তান কি ইদানীং গানের বদলে কিসব(!) আলেমদের লেকচার শুনছে?
হুমায়ুন, মিলনেদের বস্তা পঁচা প্রেমের উপন্যাস বাদ দিয়ে কুরআন হাদিস আর তাফসির নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে?
উপরের প্রশ্ন গুলোর উত্তর যদি হয় হ্যাঁ -তাহলে আপনার সর্বনাশের ষোলকলা পূর্ণ হয়ে গেছে! আপনার ছেলে- মেয়ে, ভাই-বন্ধু, বোন-বান্ধবী যেই হোক সে তো জঙ্গী হয়ে গেছে কিংবা পোটেনশিয়াল জংগী!
এই টাইপের লিখা এদেশীয় সাংবাদিক নামক জানোয়ার গুলো আমাদের পাতে তুলে দিয়েছে আর আমরা তা বাছ-বিছার না করেই গিলে খেয়েছি। চিন্তা করুন, মিডিয়া দ্বারা আমরা কতটা প্রভাবিত! মিডিয়া আমাদের মগজ কিভাবে ধোলাই করেছে!
আরে গান না শুনলে জঙ্গি? মেয়ে বন্ধু না থাকলে জঙ্গি?মসজিদে নিয়মিত হাজিরা দিলে জঙ্গী?
মুসলমানের ছেলে নিজের পাপের অনুশোচনা করে তওবা করে যে আল্লাহরর দিকে ফিরে আসবে তারো ও উপায় নেয় । তাকে জঙ্গি ট্যাগ খেতে হবে। এই জঙ্গি ফিল্টারে সব সাহাবী(রাঃ) আটকে যাবেন; তাঁদের কোণ মেয়ে বন্ধু ছিলনা,তাঁরা মুভি সিরিয়ালও দেখতেন না।'
লা হাওলা ওয়ালা.....
ইসলামের অনুশাসন মেনে চলা তরুণ-তরুনীদেরকে জন্য যেনো দিন দিন দুনিয়াটা সংকুচিত হয়ে আসছে! কিছুদিন আগে ফে'বুকে দেখলাম মুখে শুধুমাত্র দাড়ি দেখে পুলিশ শিবির বলে গ্রেফতার করে তুলে নিয়ে গেছে! চিন্তা করা যায় একটা মুসলিম সমাজ ব্যবস্থা কতটা কলুষিত হলে, শুধু মাত্র দাড়ি রাখার অপরাধে গ্রেফতার হতে হয়, রোষানলের স্বীকার হতে হয়! কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠো আবদ্ধ হতে হয়।
বাংলাদেশে দাড়ি রাখা নিষিদ্ধ? এটা কি ইসলামের বিধান নয়?আল্লাহর রাসুলের কি দাড়ি ছিল না? তিনি কি আমাদের দাড়িকে ছেড়ে দিতে আদেশ করে যান নাই? এদেশে কেন দাড়ি রাখা ছেলেটির দিকে আড়চোখে দেখা হয়?কেন দাঁড়ি রাখলে জঙ্গী,শিবির ট্যাগ খেতে হয়?
কেন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়াতেও ইসলামকে শুধুমাত্র সপ্তাহে একবার জুমার সালাতে হাজিরা দেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়?
আল্লাহ আযযা ওয়া যাল দ্বীনকে শেষ সম্বল হিসেবে আকঁড়ে ধরে বেঁচে থাকতে চাওয়া যুবক যুবতীদের জন্য সহজ করে দিন। আমাদেরকে সেই সব পূর্বসূরিদের সাথে একত্রিত করুন যারা এক মূহুর্তের জন্য ও দ্বীন থেকে সরে যায়নি, তাগুতের সাথে আপোষ করেন নি। তাগুতের রক্তচক্ষু,চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে যারা অবিরাম কাঁটাযুক্ত এই ফিত্মাময় পথে হেঁটে গিয়েছে........
CP from Dawah